পাকিস্তানের আকাশপথে ঢুকে পড়েছে ভারতের যুদ্ধবিমান রাফাল।

 ধোয়ায় ঢেকে গেছে আকাশ। রানার সিগনালে জ্বলছে লালবাতি। পাকিস্তানের আকাশপথে ঢুকে পড়েছে ভারতের যুদ্ধবিমান রাফাল। 


মুহূর্তেই পরিস্থিতি বদলে যায়। সামরিক ঘাটিগুলোতে বেজে ওঠে হাই এলার্ট। আকাশে উত্তেজনার আগুন আর মাটিতে নিঃশ্বাস বন্ধ করে রেখেছে পুরো জাতি। পাকিস্তান জুড়ে এই যখন অবস্থা ঠিক সেই মুহূর্তে ককপিটে বসা এক নারী। স্কয়াডন লিডার আয়েশা। ঠান্ডা মাথায় চোখ রাখলেন স্ক্রিনে। 


নিখুঁত নিশানা বেঁধে দিলেন কমান্ডো লক অন টার্গেট। সেকেন্ডের ব্যবধানে পাকিস্তানের আকাশে থেমে যায় ভারতের আধিপত্যের স্বপ্ন। রাফাল বিস্ফোরিত হয় মাঝ আকাশেই। আগুনের গোলায় ছিন্ন ভিন্ন হয়ে পড়ে ভারতের রাফাল যুদ্ধবিমান। 


পাকিস্তান জুড়ে তখন আনন্দের ঢেউ। কারা বলেছিল যুদ্ধ কেবল পুরুষের খেলা। আয়েশা যেন সেই পুরনো যুক্তিগুলো মুহূর্তেই গুড়িয়ে দিলেন। পাকিস্তানের সামরিক ইতিহাসে তিনি প্রথম নারী যিনি শত্রুর যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করলেন। এই ঘটনা যেমন সামরিক সাফল্য তেমনি তা এক বৈপ্লবিক বার্তা। 


নারীরা শুধু ঘরেই নয় দেশের গর্বও হতে পারে। কেসম শেকুর থেকে শিখরে। আয়েশার সাহসিকতার প্রশংসা ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, তুরস্ক বিভিন্ন দেশের সংবাদ মাধ্যমে প্রশংসা করে তার বীরত্বগাথা। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নিজে ফোন করে অভিনন্দন জানান তাকে।


 প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ঘোষণা করে তাকে দেওয়া হবে জাতীয় বীরের সম্মান। বিপরীতে ভারতের মিডিয়ায় তখন হতাশা আর ক্ষোবের ছাপ। পাঁচটি যুদ্ধবিমান হারানোর খবর ছড়িয়ে পড়লে দেশজুড়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। 


পাকিস্তান দাবি করে তিনটি রাফাল এবং দুটি সুখই ও মিক সিরিজের যুদ্ধবিমান তারা ধ্বংস করেছে। বন্দী করা হয়েছে পাইলটদেরও। 


সামরিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি কেবল একটি বিমান ধ্বংসের ঘটনা নয়। বরং পুরো যুদ্ধের মোরাল কম্পাস ঘুরিয়ে দিয়েছে এই অপারেশন। আর এই গল্পের কেন্দ্রে রয়েছে নারী স্কয়াডন লিডার আয়েশা। এই আকাশযুদ্ধ প্রমাণ করল যুদ্ধের সাহস দক্ষতা আর চিতার মত মনোযোগী আসল অস্ত্র। 


আর আয়েশা সেই অস্ত্রেই হয়েছেন পাকিস্তানের আকাশরানী।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন